শৈশবের স্মৃতি
~মোঃ শাহাজান ইসলাম
বয়সটা তখন ছিল ৫ থেকে ১০
কি দারুণ ছিল সেই শৈশবের মাস।
প্রতি সকালে ধরতাম বায়না,
স্কুলে যেতে হলে দিতে হবে ২ টাকা খাজনা।
কত কত স্মৃতি,
আজও মনে দেই উঁকি।
ঘুম ভেঙে চোখ মুছতে মুছতে যেতাম চলে,
বাড়ির সেই কাটবাদাম ও আমড়া গাছের তলে।
সব কুড়িয়ে যেতাম চলে,
মেঠোপথ বেয়ে স্কুলের দিকে,
ধুমধামে বসত এগুলো কেনা বেচার হাট,
পাওয়া যেত টাকায় ৪ টা স্বাদপ্রসায়ী ফল,
কি দারুন ছিল সেই শৈশবের কাল।
বন্ধুদের সাথে পুকুরে লাফালাফিতে পানি হয়ে যায় দই,
আবার মারামারি করে মায়ের কাছে নালিশ নিয়ে বলত,
কিরে তুই কই?
মায়ের কাছে এসব নিয়ে খেয়েছি কত বকাঝকা,
কি দারুন ছিল সেই স্মৃতিময় শৈশবের বেলা।
মায়ের কাছে ফাকি দিয়ে,
যেতাম চলে খেলার মাঠে।
খেলতাম কত খেলা,
কি দারুন ছিল সেই শৈশবের বেলা।
ছিল কত স্বপ্ন হবো আমি বড়,
নিজের পায়ে দাড়াব,
খুশিতে দিন কাটাব।
এখন এই ব্যস্তময় শহরে
নিজেকে বড় একা লাগে।
দম হয়ে যায় বন্ধ,
মনে হয় সেই শৈশবের বেলাটাই ছিল ভালো।
মাঝে মাঝে ভাবি,
যদি ফিরে পেতাম সেই শৈশবের স্মৃতিময় বেলাটা।কি দারুণ ছিল সেই শৈশবের মাস।
প্রতি সকালে ধরতাম বায়না,
স্কুলে যেতে হলে দিতে হবে ২ টাকা খাজনা।
কত কত স্মৃতি,
আজও মনে দেই উঁকি।
ঘুম ভেঙে চোখ মুছতে মুছতে যেতাম চলে,
বাড়ির সেই কাটবাদাম ও আমড়া গাছের তলে।
সব কুড়িয়ে যেতাম চলে,
মেঠোপথ বেয়ে স্কুলের দিকে,
ধুমধামে বসত এগুলো কেনা বেচার হাট,
পাওয়া যেত টাকায় ৪ টা স্বাদপ্রসায়ী ফল,
কি দারুন ছিল সেই শৈশবের কাল।
বন্ধুদের সাথে পুকুরে লাফালাফিতে পানি হয়ে যায় দই,
আবার মারামারি করে মায়ের কাছে নালিশ নিয়ে বলত,
কিরে তুই কই?
মায়ের কাছে এসব নিয়ে খেয়েছি কত বকাঝকা,
কি দারুন ছিল সেই স্মৃতিময় শৈশবের বেলা।
মায়ের কাছে ফাকি দিয়ে,
যেতাম চলে খেলার মাঠে।
খেলতাম কত খেলা,
কি দারুন ছিল সেই শৈশবের বেলা।
ছিল কত স্বপ্ন হবো আমি বড়,
নিজের পায়ে দাড়াব,
খুশিতে দিন কাটাব।
এখন এই ব্যস্তময় শহরে
নিজেকে বড় একা লাগে।
দম হয়ে যায় বন্ধ,
মনে হয় সেই শৈশবের বেলাটাই ছিল ভালো।
মাঝে মাঝে ভাবি,
যদি ফিরে পেতাম সেই শৈশবের স্মৃতিময় বেলাটা।