সড়ক পথ ও স্বাস্থ্যখাত দূর্নীতি মুক্ত করণে এবং উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে নিরাপদ সড়ক চাই ও নিরাপদ চিকিৎসা চাই সংগঠন

সড়ক পথ উন্নয়ন ও দূর্নীতি মুক্ত করণে জাতীয় নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ রাজ পথে পরিবারের সদস্যদের হারিয়ে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটা জেলায় সড়ক পথ উন্নয়ন ও দূর্নীতি মুক্ত করণে কাজ করে যাচ্ছে মানবতার ফেরিওয়ালা জনাব ইলিয়াস কাঞ্চন। একটি দেশ উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশ হিসেবে গড়তে হলে,প্রয়োজন সড়ক পথ উন্নয়নI এই সড়ক পথ উন্নয়ন করতে হলে প্রতিটা সেক্টরে দূর্নীতি মুক্ত করতে হবে,যা নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জনাব ইলিয়াস কাঞ্চন বছরের পর বছর সড়ক জনপদের নানা অনিয়ম,দূর্নীতি মুক্ত ও আগামী বাংলাদেশের সড়ক পথ কিভাবে উন্নত হতে পারে তা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এছড়া ও জনসাধারণ সস্তিতে অফিস আদালত,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,হাসপাতাল,মার্কেট সহ সকল কার্যকর্ম খুব সহজেই উন্নত দেশ গুলোর মতো চলাফেরা জনগণ করতে পারবে। সড়ক পথের বিভিন্ন উন্নয়নের নানা দিক নিয়ে বিগত সময়ে সরকারের নিকট জনসাধারণের স্বার্থে নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠন তুলে ধরেছে। জনসাধারণ মনে করেন দেশ উন্নয়নে এই সড়ক পথের যোদ্ধা জনাব ইলিয়াস কাঞ্চন সড়ক পথের দায়িত্ব পেলে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবে ,এছাড়াও জাতীয় নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে শহর ও জেলা ভিত্তিক সড়ক পথ উন্নয়নের দায়িত্ব দিয়ে বাংলাদেশে একটি দূর্নীতি মুক্ত ও আধুনিক সড়ক পথ উপহার পাবে।

একই ভাবে স্বাস্থ্যখাতের নানা অনিয়ম,দূর্নীতি মুক্ত এবং স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের নানা দিক নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ বাংলাদেশের প্রায় সকল জেলায় ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে নিজের একমাত্র সন্তান হারিয়ে, হাজারো মানুষকে নিয়ে রাজপথে ১৮ কোটি জনগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার চিকিৎসা তা বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় পর্যায়ের অন্যতম সংগঠন নিরাপদ চিকিৎসা চাই প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জনাব যুবরাজ খান রাজপথে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও স্বাস্থ্যখাতের নানা দূর্নীতি ও উন্নয়নের বিষয় গুলো বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা,টেলিভিশন সহ রাজপথের আন্দোলনে মধ্য দিয়ে তুলে ধরেছে,তুলে ধরেছে স্বাস্থ্যখাত উন্নত করার এক আধুনিক চিত্র,যাতে আছে ১৮ কোটি জনগণের স্বাস্থ্য বীমা নিশ্চিত করণ,সরকারি হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডাক্তার,নার্স,মেডিকেল টেকনোলজিস্ট,প্যাথলজিস্ট নিয়োগ এছাড়াও সরকারি হাসপাতালে ICU সিট বাড়ানো,প্রাইভেট ও সরকারি হাসপাতালের এম্বুলেন্সে রোগীর প্রয়োজনে একজন মেডিকেল অফিসার নায়োগ,চিকিৎসকদের ফি নির্ধারণ,টেস্ট বাণিজ্য বন্ধে সকল প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোতে সরকারি ভাবে টেস্ট ফি নির্ধারণ করে দেওয়া সহ বাংলাদেশের সকল বিভাগে একটি করে ক্যানসার,শিশু ও পঙ্গু হাসপাতাল নির্মাণ, ওষুধের প্রতিটা পাতায় মূল্য নির্ধারণ ও সরকারি হাসপাতালে দালাল মুক্ত করণের মতো আরো বেশ কিছু ন্যায্য দাবি নিয়ে রাজপথে সংগ্রাম ও আন্দোলন করে যাচ্ছে।১৮ কোটি জনগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার চিকিৎসা ,স্বাস্থ্যখাত উন্নয়নে নিরাপদ চিকিৎসা চাই এর আন্দোলনের প্রতিটা দাবি সরকারি ভাবে জাতীয় চিকিৎসা দিবস করণের মধ্য দিয়ে নিশ্চিত করলেই হবে এক আধুনিক চিকিৎসাখাত একই ভাবে জনসাধারণ মনে করেন চিকিৎসাখাত উন্নয়ন ও দূর্নীতি মুক্ত করণে সরকার নিরাপদ চিকিৎসা চাই জাতীয় পর্যায়ের এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দ কে শহর জেলা ভিত্তিক দায়িত্ব দিয়ে বাংলাদেশে একটি আধুনিক স্বাস্থ্যখাত গড়ে তুলতে পারে।