মির্জা তুষার আহমেদ, নওগাঁ: আজ ঐতিহাসিক ১৭ ই মে কৃষক রত্ন শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় নওগাঁতে পালিত হয়েছে।
সকাল ১০টায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তলন, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, নিরবতা পালন এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি কৃষক রত্ন শেখ হাসিনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করার মধ্য দিয়ে সকালের অনুষ্ঠান শেষ হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ-সম্পাদক ও খাদ্য মন্ত্রী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার এম’পি সহ জেলা, উপজেলা,পৌর আওয়ামী লীগ সহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বিকাল ৪ টায় মুক্তির মোড় শহীদ মিনারে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন আব্দুল খালেক সহ-সভাপতি নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ, সঞ্চালনা করেন বিভাষ মজুমদার গোপাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ, আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় কমিটি সদস্য ও সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাঃসম্পাদক মেহেদী হাসান নয়ন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃতাজুল ইসলাম তোতা, আলহাজ্ব ইলিয়াস তুহিন রেজা, দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ বকুল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তি যোদ্ধা মোঃমাহাবুবুল হক কোমল, সাধারণ-সম্পাদক আলহাজ্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম,পৌর আওয়ামী লীগের প্রবীন নেতা ও সহ সভাপতি মোঃসিরাজুল ইসলাম, কৃষক লীগের আহবায়ক আব্দুল ওয়াহাব, যুগ্ম আহবায়ক মোঃখোরশেদ আলম, শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বিমান কুমার রায়,যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাতিসা আলম, সাধারণ-সম্পাদক ফেন্সি আক্তার,ছাত্র লীগের সভাপতি সাব্বির আহমেদ রিজভী, সাধারণ-সম্পাদক শিউল সহ বিভিন্ন সংগঠনের বিপুল পরিমাণ নেতা কর্মি এ সময় উপস্থিত থেকে, নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শোনেন।
বক্তারা বলেন ১৭ই এপ্রিল দূপুর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লাখো জনতা জয়-বাংলা জয়ধ্বনিতে তেজগাঁও বিমান বন্দর মূখরিত করেন।দূপুরের পর থেকে সবাই আকাশের দিকে চাতক পাখির মতো চেয়ে ছিলেন এই মনে হয় এই বিমানে আমাদের প্রান প্রিয় নেতা শেখ হাসিনা আসলেন।এভাবে কয়েকটি বিমান অবতরণ করলো কিন্তু নেতার আগমন নাই। ইতিমধ্যে আকাশে ঘন কালো মেঘে ছেঁয়ে গেছে,গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পরছে, আবার সন্ধা হয়ে আসতেছে, হঠাৎ করে একটা বিমান অবতরণ করলো তখন সবাই জানতে পারে এই বিমানে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য তনয়া কৃষক রত্ন শেখ হাসিনা বিমান থেকে নামলে, তাকে বিমান বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সভা মঞ্চে নেওয়া হয়।শেখ হাসিনার বক্তব্যে মানুষের চোখের পানি আর বৃষ্টির পানিতে একাকার হয়ে যায়। সেদিনের সৃতিচারণ করেন উপস্থিত অনেক নেতা।