সাজ্জাদ হোসেন সাজু(বিশেষ প্রতিনিধি)
ব্যান্ড’ শব্দটা আমাদের কানে আসলে প্রথমেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে পাশ্চাত্য ভাবধারার গানের দলের কথা। রক, পপ, জ্যাজ, ব্লুজ, রক এন্ড রোল, মেটাল ইত্যাদি বিভিন্ন ধারার হতে পারে ব্যান্ড সঙ্গীত। এরকম বিশেষ ধারার গানের দলের দলগত সংগীত পরিবেশনাকে মোটা দাগে ব্যান্ড সংগীত বলা হয়। এই সংগীত বর্তমানে সারা বিশ্বেই তারুণ্যের উচ্ছ্বাসের প্রতীক, উদ্দীপনার কেন্দ্রস্থল। আমাদের দেশের কথাই বলি, এই পর্যায়ে আসতে গিয়ে ব্যান্ড সংগীতকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত পার করে হয়েছে। সংগীতের ইতিহাসে অপেক্ষাকৃত এই নতুন সংযোজনকে অনেক সময় অপসংস্কৃতি বলেও চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে সব পেরিয়ে তারুণ্যের কাছে ব্যান্ড কালচার নিজস্ব আসন তৈরি করে নিয়েছে।
তারই ধারাবাহিকতায় ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে একঝাঁক তরুণ মিলে ২০১১ সালে রিয়েল ফিলিংস ব্যান্ড সংগীত দল গড়ে তোলেন। রিয়েল ফিলিংস ব্যান্ড সংগীত দলের
পথচলার শুরু ২০১১ সালের থার্টি ফার্স্ট নাইট এর প্রোগ্রাম করে , রিয়েল ফিলিংস ব্যান্ড সংগীতের প্রথম প্রোগ্রাম উদ্বোধন করেন।চরভদ্রাসনের সাবেক ইউ নো আব্দুল রশিদ স্যার, যাদের হাত ধরে রিয়েল ফিলিংসের
পথ চলা শুরু তারা হলেন আল মামুন, গোলাম মাওলা,আশীষ, জুয়েল রানা,আসিফ, হাসান মামুন
,রতন টিকাদার,, আব্দুস সবুর কাজল মোল্লা,নজরুল ইসলাম,এসআই নজরুল,এদের হাত ধরে পথচলার শুরু রিয়েল ফিলিংসের।
হাসান মামুন এর হাত ধরে২০১২ সালে রিয়েল ফিলিংস ব্যান্ড সংগীত দলে সাথে
যোগদান করেন নগর বাউল জেমস এর শিষ্য মারজুক
জুয়েল,।
গত ১০ বছরের রিয়েল ফিলিংসের পথ চলায় অনেক সিঙ্গার এসে আবার চলেও গেছে
আবার অনেক সদস্য এসেছে আবার চলেও গেছে।কিন্তু মারজুক জুয়েল একমাত্র সিঙ্গার রিয়েল ফিলিংস দলটা কে এক করে রেখেছে,মারজুক জুয়েল রিয়েল ফিলিংসের
,তার মিষ্টি কন্ঠে তার গুরু জেমস এর অসাধারণ গান গুলো গেয়ে মঞ্চ মাতিয়ে রাখেন,যে কোন প্রোগ্রামে,বর্তমানে সে রিয়েল ফিলিংস ব্যান্ড লিডার, মারজুক জুয়েলের তার নেতৃত্বে চরভদ্রাসনের গণ্ডি পেরিয়ে বাংলাদেশের সবখানে প্রোগ্রাম করে থাকেন,।
রিয়েল ফিলিংস ব্যান্ড লিডার মারজুক জুয়েল বলেন আমরা নিজেদের উদ্যোগে একটি ব্যান্ড দল গড়ে তুলেছে সরকারি সাহায্য সহযোগিতা ও
পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এ ব্যান্ড দল থেকে হয়তো বড় মাপের সংগীতশিল্পী বের করা সম্ভব হতো।