জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে – আশরাফুল ইসলাম আরিফের ব্যাপক শোডাউন
রাকিবুল ইসলাম রঞ্জু সাভার ঢাকা :জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শুক্রবার কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নয়াপল্টনের বর্ণাঢ্য রেলী ও সমাবেশে ঢাকা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি সাভার পৌর বিএনপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম আরিফের নেতৃত্বে ব্যাপক শোডাউন করে নেতাকর্মীরা
এসময় নেতাকর্মীর বিশাল মিছিল। তরুণ এ নেতার মিছিলের স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত ছিল নয়াপল্টন এলাকা।সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা সহ আশেপাশের জেলা সমূহের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মিছিলগুলোর মধ্যে তার মিছিলটি সবার দৃষ্টি কাড়ে।শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটায় রাজধানীতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণসমাবেশ শুরু হয়। দুপুর ১২টার আগে থেকেই ঢাকার আশপাশের এলাকার মতো সাভার থেকে বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে সমাবেশস্থলে হাজির হন সাভার পৌর বিএনপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও সাভার পৌর ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী আশরাফুল ইসলাম আরিফ। মিছিলে নেতাকর্মীদের হাতে হাতে ছিল দলীয় ও জাতীয় পতাকা, ব্যানার এবং ফেস্টুন।গণসমাবেশের প্রধান অতিথি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরাসহ সিনিয়র নেতারা সরেজমিনে দেখা গেছে, তীব্র রোদ উপেক্ষা করে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশে আসেন নেতাকর্মীরা। মাথায় জাতীয় পতাকা বাঁধা, গণতন্ত্র ফিরে পেয়ে উল্লাস করেন তারা।হাজার হাজার নেতাকর্মীর ভিড়ে। গণমাধ্যমকর্মীদের আরিফ বলেন, ‘নির্বাচন হলো গণতন্ত্রের একটা বড় ধাপ। এর মাধ্যমে জনগণ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য নির্বাচন যেমন দরকার, তেমনিভাবে রাষ্ট্র সংস্কার, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, ভোটের অধিকার এই তিনটি জিনিস সংস্কার করে এই সরকার যাতে নির্বাচন দেয় এটি হচ্ছে আমাদের প্রথম ম্যাসেজ।’দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে দেশ গড়া এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে আরিফ বলেন, ‘স্বৈরাচার সরকারের দুঃশাসনের অবসান হলেও তারা কিন্তু থেমে নেই। এখনো তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। তারা বিএনপিতে অনুপ্রবেশ করে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করবে।’ বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন কাউকে দলে জায়গা না দেওয়ার আহ্বান জানান।