পুনরায় খালেদা আইয়ুব ডলি কে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই শ্যামনগরবাসী।

মোঃ ফরিদ উদ্দিন বিশেষ প্রতিনিধি।

- Advertisement -

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে আবারো উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই উপজেলা বাসী ।

তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শ্যামনগর উপজেলার আইন বিষয়ক সম্পাদক।
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন তিনি। এজন্য নিজ দলের নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটারদের কাছে চাইছেন দোয়া ও আর্শিবাদ।
মিসেস খালেদা আইয়ুব ডলি একজন দক্ষ নারী নেত্রী।

যার কাজের ফলস্বরূপ দীর্ঘদিন যাবত উপজেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। একই সাথে তিনি উপজেলার অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ সোসাইটি (অসকস বাংলাদেশ) শ্যামনগর উপজেলা শাখার উপদেষ্টা । গত উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে উপজেলার অসহায় দুঃস্থ মানুষদের সহায়তা করে আসছেন নিয়মিত। তার নেতৃত্বে উপজেলার নারী সমাজ আজ জাগ্রত।তাছাড়া নারীর ক্ষমতায়ন, ঝরেপড়া শিশু, বৃদ্ধ ও স্বামী পরিত্যক্তা মহিলা, প্রতিবন্ধী, দলিত-আদিবাসী ও হিজড়া সম্প্রদায় লোকদের নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করছেন।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে এখন পর্যন্ত সম্ভাব্য বেশ ক”জন এর মধ্যে একমাত্র প্রার্থী হিসেবে প্রান্তিক পর্যায়ে সবার সাথে সাক্ষাৎ করছেন এবং সাধারণ ভোটারদের মাঝে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন তিনি। তাছাড়া তিনি পরিশ্রমী ও সাংগঠনিক নেতৃত্ব হিসেবে একমাত্র সম্ভাব্য প্রার্থী হওয়ায় অন্য সবার চাইতে ভোটের মাঠে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবেন এমন ধারনা সাধারণ ভোটারদের।
মিসেস খালেদা আইয়ুব ডলি একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম। তেমনি বিয়েও হয়েছে প্রতিষ্ঠিত একটি রাজনৈতিক পরিবারে। স্বামী অবসরপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর একজন কর্মকর্তা।
উভয় পরিবারের রয়েছে বেশ সুনাম। পারিবারিক ঐতিহ্য আর একটি রাজনৈতিক সংগঠনের নারী নেত্রী হিসাবে সমাজে রয়েছে তার বিশেষ পরিচিতি।

তাঁর শ্রদ্ধেয় পিতা মরহুম আব্দুল খালেক মোল্লা বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের স্বনামধন্য বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন ।
উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিসেস খালেদা ডলি জানান, আমি ও আমার পরিবার দীর্ঘ দিন থেকে এ উপজেলার সাধারণ মানুষের পাশে আছি।
তাই আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে আমাকে পূনারায় নির্বাচিত করবে সাধারণ মানুষ এটাই আমার বিশ্বাস।
নির্বাচিত হতে পারলে সুখে দুঃখে সাধারণ মানুষের পাশে থাকা এবং শ্যামনগর উপজেলা একটি মডেল উপজেলায় রূপান্তরিত করার ব্যাপারে আমার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।